কেশবপুরে শীতার্থদের মাঝে দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থার কম্বল বিতরণ

কেশবপুরে অসহায় ও হত দরিদ্র শীতার্থদের মাঝে দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন

সংস্থা উদ্যোগে কম্বল বিতরণ করেছে। সংস্থাটির উপদেষ্টা রিনা মাসুদের আর্থিক সহায়তায় প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বুধবার দুপুরে অসহায় ও হত দরিদ্র শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন সংস্থাটির পরিচালক হারুনার রশীদ বুলবুল। বিতরণকালে আরো উপস্থিত ছিলেন সংস্থাটির অপর উপদেষ্টা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সম্ভাব্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদুর রহমান সাঈদ গাজী, প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক লাভলী রানী দাস, সমাজসেবক রকিবুল হাসান বাবু, রফিকুল ইসলাম মোড়ল প্রমুখ। উল্লেখ্য প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হারুনার রশীদ বুলবুল দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে উপজেলা ব্যাপী শিশুদের চিকিৎসা, শিক্ষা উপকরণ, কম্বল ও পোষাক বিতরণ-সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন।

কেশবপুরের প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর শিশুবরণ উৎসব

কেশবপুরের প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর শিশুবরণ উৎসব বুধবার সকালে বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক লাভলী রানী দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ এসএমসি কমিটির সভাপতি ও প্রতাপপুর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হারুনার রশীদ বুলবুল। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সম্ভাব্য উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদুর রহমান সাঈদ গাজী। আরো বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধি ফরিদ মোড়ল, গাজী গোলাম কিবরিয়া, সমাজসেবক রকিবুল হাসান বাবু, রফিকুল ইসলাম মোড়ল, সোহরাব হোসেন প্রমুখ।

কেশবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যারা মনোনয়ন কিনলেন ,

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় আবেদন ফরম শনিবার (২৬ জানুয়ারি) থেকে আওয়ামী লীগের নিজস্ব কার্যালয়ে দেওয়া হচ্ছে।

কেশবপুর উপেজলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা এই আবেদন ফরম শনিবার সকাল ৯টা হতে বিকাল ৫টা পর্যন্ত বিতরণ করেছেন।

কেশবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে এপর্যন্ত আবেদন ফরম নিয়েছেন ১০ জন। তারা হলেন, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এইচ এম আমির হোসেন, সহ-সভাপতি ও বীরমুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সাংগঠনিক সম্পাদক গৌতম রায়, শেখ এবাদত সিদ্দিকী বিপুল, পৌরসভা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট মিলন মিত্র, ৫নং মঙ্গলকোট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন, ৮নং সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার আব্দুস সামাদ, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি সৈয়দ নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক রমেশ দত্ত, ২নং সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদৎ হোসেন, কেশবপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম মহব্বত হোসেন।

উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এপর্যন্ত আবেদন ফরম নিয়েছেন ৫ জন। তারা হলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মশিয়ার রহমান দফাদার, ৬নং কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, আওয়ামী নেতা মাহাবুবুর রহমান উজ্জ্বল, গৌরীঘোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক সাইদুর রহমান সাঈদ, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ মল্লিক।

উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এপর্যন্ত আবেদন ফরম নিয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী মহিলা লীগের সভাপতি রাবেয়া ইকবাল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক মমতাজ বেগম, উপজেলা আওয়ামী যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, উপজেলা পরিষদের ২নং সংরক্ষিত আসনের সদস্য ও সদর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-৩ রেহেনা ফিরোজ।

সংস্থার উপদেষ্টা রিনা মাসুদের সৌজন্য শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠান

সংস্থার উপদেষ্টা রিনা মাসুদের সৌজন্য উপকরণ
বিতরণ,,মোঃ হারুনার রশীদ (বুলবুল) পরিচালক,,দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা, কেশবপুর।
সভাপতি,,প্রতাপপুর মডেল সরকারি প্রাথঃবিদ্যালয়
===================================
সংস্থার উপদেষ্টা ঢাকার বন্ধু রিনা মাসুদের সৌজন্যে আজ বিকাল ৪-৩০ মিঃ প্রতাপপুর ৪০ জন মেধাবী শিশুর মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়। শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে শিশুদের মায়েদের সাথে আলোচনায়
শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উপর বিষেশ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ঝরে পড়া ও বাল্যবিবাহ রোধে মায়েদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনায় বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
আমাদের দেশের মায়েরা নিজেদের সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষিত
করার ক্ষেত্রে অগ্রণীভূমিকা পালন করে থাকেন।গ্রামের মায়েরা সমায়ের অভাবে শিশুদের স্বাস্থ্যও পরিষ্কার পরিছন্নতার দিকে নজর কম দেন যার কারনে শিশুরা অনেক সময় অপুষ্টিতে ভোগো তার আলোকে মায়েদের সচেতন করা হয়। সাথে সাথে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিক গুলোর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
ঝরে পড়ার দিক গুলো হলো প্রাথমিক শিক্ষার দিকে গুরুত্ব কম দেওয়া এবং অর্থঅভাব, তার আলোকে সংস্থা গ্রামের সকল শিশুকে লেখাপড়ার যাবতীয় খরচ বহন করার আশ্বাস দেন। আজ এই সংস্থা দেশ-বিদেশর অসংখ্য শিক্ষা অনুরাগীর ভালবাসায় সিক্ত দেশের অসংখ্য শিক্ষা অনুরাগী বন্ধুরা অসহয় মানুষের পাশে থেকে তাদের সহয়তা দিতে পারলে নিজেদের ধন্য মনে করেন, তাদের মধ্যে ঢাকার বন্ধু রিনা মাসুদ বিভিন্ন সময় দুঃস্থ মানুষ গুলোকে কম্বল, শাড়ী সহ বিভিন্ন সহযোগীতা করে আসছেন, সাথে গরীব মেধাবী শিশুদের পোষাক, খেলনা, খাতা, কলম, ব্যাগ, সহ অনেক সহযোগীতা করে যাচ্ছেন, পাশাপাশি স্হানীয় প্রসাশন বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন। আমরা একদিন সমগ্র বাংলাদেশ জয় করবো ইনশাআল্লাহ।

সফল পিতা মাতার যা করনীয়

সফল মাতা-পিতার জন্য যা করণীয়... বড় পোস্ট শুধু যাদের প্রয়োজন তারা পড়ুন অথবা শেয়ার করে পোস্ট লিঙ্ক সেইভ রাখুন পরে সময় করে পড়ে নিবেন ..... আপনার সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ এর জন্য এই তথ্য গুলো জান খুভ প্রয়োজন ...
সন্তান জন্ম দেয়া সহজ। কিন্তু সফল ও যোগ্য পিতা-মাতা হওয়া কঠিন। সন্তান মানুষ করা আরও কঠিন। পিতা-মাতার কাছে সন্তান অমূল্য সম্পদ। তাদের ঘিরেই থাকে সব স্বপ্ন। অথচ সফল পিতা-মাতা কি করে হ’তে হয় অধিকাংশ মানুষই তা জানেন না বা জানলেও অনুসরণ করেন না। ফলে যা হবার তাই হচ্ছে। সন্তানদের সাথে দূরত্ব বাড়ছে, সন্তানরা বিপথগামী হচ্ছে, মানসিক যন্ত্রণা ও দ্বন্দ্ব বাড়ছে। পশু-পাখির বাচ্চা জন্ম নিয়েই দৌড়ায়। কিন্তু মানব সন্তানকে যে যত্ন ও নিয়ম করে হাঁটতে-দৌড়াতে শিখাতে হয়।

মনে রাখতে হবে শিশুরাই একটি দেশ, সমাজ ও জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার। তাই এরাই সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব পাওয়ার দাবীদার। এই বয়সে তারা যা শিখে বা তাদের যা শেখানো হয়, তার ভিত্তির উপরই গড়ে ওঠে তাদের তথা জাতির ভবিষ্যত। অথচ শিশুরা আজ যে শিক্ষা ও দিকনির্দেশনা পাচ্ছে, তাতে তারা আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে পারছে না। প্রকৃত শিক্ষা বলতে যা বোঝায় তা শুধু স্কুল-কলেজের লেখাপড়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। চারিত্রিক ও আত্মিক উন্নয়নের বিষয়গুলোও এ শিক্ষার সঙ্গে জড়িত। আজকাল শিশুরা মারামারি, চুরি, ডাকাতি, মেয়েদের উত্ত্যক্ত করা, সন্ত্রাস এমনকি হত্যাকান্ডসহ নানা অপরাধে জড়িত হচ্ছে। কোমলমতি শিশুদের নিষ্ঠুরতা ও সহিংস প্রবৃত্তি গ্রাস করছে কেন? সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষ হিসাবে বিকশিত হওয়ার বদলে কেন তারা অমানুষে পরিণত হচ্ছে? এই প্রশ্নের সদুত্তর খোঁজার দায় সমাজের সচেতন সবারই।

জন্মের পর থেকেই শিশুর শিক্ষা শুরু হয়। শিশুর শিক্ষার প্রথম পাঠ শুরু হয় মায়ের কাছ থেকে তথা পরিবার থেকে। একটি শিশুকে গড়া মানে একটি জাতি গড়া। আর জাতি গড়ার এ মহান দায়িত্ব ন্যস্ত হয় বাবা-মা ও পরিবারের উপর। এ কারণেই সন্তান লালনের আগে কিছু কিছু বিষয়ে বাবা-মায়ের প্রস্ত্ততি নেয়া অত্যাবশ্যক। অন্য কিছুতে গাফলতি করলেও এ বিষয়ে গাফলতি ঠিক নয়। কারণ এর সঙ্গে সমাজ ও জাতির ভবিষ্যত জড়িত। ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য যে ধরনের প্রস্ত্ততি চলে, তেমনি শিশুর চারিত্রিক উন্নয়ন সাধনে দৃঢ় প্রচেষ্টা দরকার। সোনার মানুষ গড়ার জন্যও প্রয়োজন কঠোর সাধনা।

আমরা শিশুর শারীরিক বিষয়ে যতটা গুরুত্ব দিচ্ছি কিন্তু তার মানসিক বিকাশ, তার চিন্তা-চেতনা সঠিকভাবে গড়ে উঠছে কি-না সে বিষয়ে আমরা তেমনভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি না। ফলে অধিকাংশ শিশুরা ত্রুটিপূর্ণ চিন্তা-চেতনায় এবং অভ্যাসে বড় হয়ে উঠে এবং বড় হয়ে ঐ সকল বদ অভ্যাস ও ত্রুটিগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে ত্যাগ করতে পারে না। যেমন দুই/তিন বছরের অনেক শিশুকে দেখা যাবে, জিনিসপত্র নষ্ট করছে, যা খাচ্ছে অর্ধেক ফেলে দিচ্ছে, টেবিলে-সোফায় লাফালাফি করে জিনিসপত্র ক্ষতি করছে। খেলনাপত্র ভাংচুর করছে। অন্য বাড়িতে গিয়ে সাজানো জিনিসপত্র নাড়াচাড়া বা নষ্ট করছে। জানালা দিয়ে বাইরে জিনিস ফেলছে। অথচ মমতাময়ী মাতা খুশী মনে বলছেন, আমার সন্তান দারুণ প্রাণচঞ্চল, দারুণ দুষ্ট। এসব কথা তারাই বলেন, যারা নিজেরা ঐভাবে বড় হয়েছেন এবং এ বিশৃঙ্খলভাবে বেড়ে উঠাকেই সঠিক মনে করছেন। অনেক মায়েরা এও বলে থাকেন, বাচ্চামানুষ করবেই তো, বড় হ’লে ঠিক হয়ে যাবে। অথচ এটা একেবারেই ভুল কথা। বড় হ’লে শিখবে না। বরং এসব বদ অভ্যাস, বিশৃঙ্খল কাজ ছেড়ে দিতে কষ্ট হবে।

বাচ্চারা ৬ মাস থেকেই ভালমত শিখতে শুরু করে। আদর যেমন বোঝে, ধমকও বোঝে। ভালো কাজ, খারাপ কাজ শেখার বা বোঝার ক্ষমতা ঐ সময় থেকেই শুরু হয়ে যায়। যেমন দু’বছরের কোন শিশুকে দেখবেন চকলেটের কভার খুলে ঘরের কোণে রাখা ডাস্টবিনে গিয়ে ফেলছে। কোন নতুন বাসায় গিয়ে শোপিস দেখছে, কিন্তু ধরছে না। যাতে ভেঙ্গে না যায়। দু’বছরের বাচ্চারা নিয়ম-শৃঙ্খলা, সৌন্দর্যবোধ, গুছিয়ে রাখা, নষ্ট না করা, কোনটা করা উচিত এবং উচিত নয় তা বোঝার ক্ষমতা অর্জন করে ফেলে। বরং আমরা অভিভাবকরা বুঝি না তাদের কিভাবে শেখানো উচিত। কারণ ঐ শিশুর ব্লাংক ব্রেন সফটওয়ারে সবকিছু বুঝতে চায়, জানতে চায় এবং সে তার ব্রেনে দ্রুত সবকিছু সংরক্ষণ করে রাখে। ছয় বছরের মধ্যে শিশুরা ব্রেনের পূর্ণতা পেয়ে যায়। ঐ বয়সে সে যা কিছু দেখে, শোনে, বোঝে পরবর্তী জীবনে তার প্রতিফলন ঘটে। স্বার্থপরতা, আত্মকেন্দ্রিকতা অথবা উদারতা, মায়া-মমতা প্রভৃতি ইতিবাচক বা নেতিবাচক গুণাবলিতে বিকশিত হয়। এসময় যা ইনপুট হবে পরবর্তী জীবনে তাই আউটপুট হবে। সুতরাং এই সময়টি শিশুদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সবচেয়ে আদরের সন্তানকে আদব-কায়দায়, সৃষ্টিশীলতায় এবং কিভাবে আদর্শ মানুষ করতে হয় এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কে নিম্নে বিষয় আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।-

#সবাই উত্তর দিবেন প্লিজ!

#সবাই উত্তর দিবেন প্লিজ!
ভালবাসার মানুষটিকে আপনি কতটা
ভালবাসেন ?
হয়তো বলবেন, অনেক ভালবাসেন।
ভালবাসার মানুষকে খুব ভালবাসবেন
এটাই স্বাভাবিক।
তবে যদি জানতে পারেন যে আপনার
প্রিয় মানুষটি মারাত্মক কোন রোগে
আক্রান্ত হয়েছে। যেমনঃ ব্লাড ক্যান্সার
বা ব্রেইন ক্যান্সার।
তখন আপনি কি করবেন ?

চলে গেলেন গীতিকার ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল

বাড্ডায় নিজ বাসায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।


আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছেলে সামীর আহমেদ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বর্তমানে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের মৃতদেহ আফতাব নগরে নিজ বাসায় রাখা হয়েছে। শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নিয়ে আসা হবে শহীদ মিনারে।

প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ১৯৫৭ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দেশের একজন সংগীত ব্যক্তিত্ব। একাধারে গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক। ১৯৭০ দশকের শেষ লগ্ন থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পসহ সংগীতশিল্পে সক্রিয় ছিলেন।

তিনি রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মান একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং রাষ্ট্রপতির পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন। তিনি ১৯৭১ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।

আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল ১৯৭৮ সালে মেঘ বিজলী বাদল ছবিতে সংগীত পরিচালনার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করেন। তিনি স্বাধীনভাবে গানের অ্যালবাম তৈরি করেছেন এবং অসংখ্য চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালনা করেছেন।

সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লা, সৈয়দ আবদুল হাদি, এন্ড্রু কিশোর, সামিনা চৌধুরী, খালিদ হাসান মিলু, আগুন, কনক চাঁপাসহ বাংলাদেশি প্রায় সব জনপ্রিয় সংগীতশিল্পীদের নিয়ে কাজ করেছেন তিনি। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল নিয়মিত গান করেন ১৯৭৬ সাল থেকে।

হাসানপুর ইউনিয়নকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করে মডেল ইউনিয়ন গড়তে চাই:

কেশবপুর উপজেলার সাবেক ৪নং বিদানন্দকাটি ইউনিয়ন আওয়ামী
লীগের সুযোগ্য সভাপতি ও নবগঠিত হাসানপুর ইউনিয়নের আহ্বায়ক. আ.লীগ মনোনীত নৌকা
প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ শাহিদুজ্জামান শাহিন ভাই
বলেন-হাসানপুর ইউনিয়নকে সন্ত্রাস,মাদকমুক্ত করে মডেল ইউনিয়ন গড়তে চাই।টাউট,বাটপার,
দালালমুক্ত করে ইউনিয়নকে একটি আধুনিক ইউনিয়ন
হিসেবে গড়তে চাই।বুধবার সকালে একান্ত
সাক্ষাতকালে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান
প্রার্থী মোঃ শাহিদুজ্জামান শাহিন ভাই এ অভিমত ব্যক্ত
করেন।তিনি ইউনিয়নে শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য
বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণসহ রাস্তা-ঘাট,মসজিদ,মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দেন।আইন-শৃংখলা
নিয়ন্ত্রণসহ এলাকার সামাজিক কার্যক্রম বিকাশের
জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।নৌকা প্রতিক নিয়ে তিনি
বুড়িহাটি.কাকিলাখালি.হাসানপুর.টিটাবাজিপুর.মোমিনপুর. মহাদেবপর.রেজাকাঠি.বগা. নেহালপুর. কাবিলপুর.আওয়ালগাতি. মাইলবগা.ও সকসেকেনপুর গ্রামে
সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জনসংযোগ করে
যাচ্ছেন।শুভেচ্ছা ও সালাম বিনিময়ের পাশাপাশি
নৌকা প্রতিকে ভোট চাইছেন।তিনি বলেন,আগামী
হাসানপুর ইউনিয়নে অনুষ্ঠিতব্য উপনির্বাচন অবাধ
ও সুষ্ঠু হলে তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হবেন।

সংস্থার উপদেষ্টা রিনা মাসুদের সহযোগিতায় অসহয় শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ।

আজ বিকাল ৪টা ৩০ মিঃ প্রতাপপুর দলিত সম্প্রদায়ের
শিশুদের মাঝে ♠দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থার♠ উপদেষ্টা ঢাকার বন্ধু রিনা মাসুদের সহযোগিতায় ৬০ জন শিশুর মাঝে শিক্ষা উপকরণ খাতা,কলম,পেন্সিল,আর্টপেন্সিল, স্কেল,ব্যাগ, বল,সহ বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়, এসময় প্রতাপপুর গ্রামের কয়েক জন তরুন সমাজ সেবক ,
রাকিবুল হাসান বাবু,
সোহরাব হোসেন,
 রফিকুল ইসলাম, ও পল্লবকে নিয়ে প্রতাপপুর দাস পাড়া মন্দিরের সামনে উপস্হিত অসংখ্য অভিভাবক সহ কোমলমতি শিশুরা আমাদের আগমনের অপেক্ষায় ছিল, শিশুরা আমাদের পেয়ে তাদের আনন্দের বহ্যিপ্রকাশ ঘটায়। সংস্থার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কিত আলোচনার মধ্যে বাল্যবিবাহ, ঝরে পড়া রোধে অভিভাবকদের সচেতনতা, শিশুদের লেখাপড়ার ক্ষেত্রে মায়েদের ভূমিকা নিয়ে গুরুত্বপূর্ন আলোচনা করা হয়।ঝরে পড়া নিয়ে আলোচনায় আসে শিশুদের স্বাস্হ্য, পুষ্টি, ও প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে বিশেষ আলোচনায় বিষয়টির গুরুত্বপায়।
বাল্যবিবাহ সম্পর্কে অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময়
সহ ১৮ আগে বিবাহ নয় এই স্লোগার দেওয়া হয়, প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত মেয়েদের বিবাহ না দেওয়ার পরামর্শ সহ ক্ষতিকর দিক গুলো আলোচনায় গুরুত্ব পায়।পাশাপাশি সংস্থার পক্ষ থেকে গরীব অসহয় মেধাবী শিশুদের বিদ্যালয়ে যাওয়া থেকে শুরু শেষ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ বহন করার আশ্বাস দেওয়া হয়।
আসুন আজ আমাদের যে সকল বন্ধুরা এই সকল শিশুদের পাশে দাঁড়িছে তাদের জন্য প্রাণভরে দোয়া করি।আসুন সুন্দর একটি সমাজ একটি দেশ গড়তে আমরা সবাই এগিয়ে আসি। সবার সুস্বাস্হ্য কামনা করছি.

মোঃহারুনার রশীদ (বুলবুল)
পরিচালক,,দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা, কেশবপুর।
সভাপতি,,প্রতাপপুর মডেল সরকারি প্রাথঃবিদ্যালয়

মহাদেব পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের শুভ উদ্বোধন

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাকে অব্যহত রাখতে যশোর ৯০কেশবপুর ৬ এর মাননীয় সাবেক জনপ্রশাসন প্রতি মন্ত্রীর মাধম্যে ১১নং হাসানপুর ইউনিয়নের মহাদেবপুর গ্রামে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন হয়।
সেই ভবনের শুভ উদ্বোধন করেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাছিমা সাদেক চম্পা এবং আরও ছিলেন মোঃ শাহিদুজ্জামান শাহীন সহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ যুবলীগের নেতৃবৃন্দ ছাত্র লীগের নেতৃবৃন্দ।

দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা

পরিচালক,
মোঃ হারুনার রশীদ,(বুলবুল)
দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা। কেশবপুর,যশোর।
===================================
শতশত শিক্ষানুরাগী, সমাজ সেবক,দেশ প্রেমিক
বন্ধুদের নিয়ে আমাদের এই দূর্গম যাত্রা শুরু। জানিনা
কতদুর যেতে পারবো তবে আশাবাদী জয় করতে পারবো এই দূর্গমপথ, যাবো বহুদুর যেখানে শুনতে পাবো অসহয় মানুষের চিৎকার , তাদের দেখাবো আলোর পথ, শেখাবো মাথা উচু করে কি ভাবে দাঁড়াতে হয়।বুঝে নেবে সমাজের কাছ থেকে বাচাঁর অধিকার।
আমরা মুখে অনেক কথা বলি কাজে কয়জন করি।
তবে আমরা শিখেছি কাজ করতে, দেখিয়েছি অনেক কাজ করে, আগামী পথচলা আমাদের কাজের মাধ্যমে
বার বার স্বরন করতে চাই ঐ সকল দেশপ্রেমিক সমাজ
সেবকদের যাদের উৎসাহে আমি এত সপ্নদেখি আমার শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব শেখ মফিজুর রহমান, আমার বন্ধুরা জাপানের ডঃ আবুল কাশেম, আমেরিকার
দেবব্রত প্রতিক মাসুদুর রহমান, উজ্জ্বল দে, মালাএশিয়ার বন্ধুরা, ভারতের তাপস দাস, ঢাকার বন্ধু রিনা মাসুদ, মকবুল হোসেন মুকুল, জাহাঙ্গীর আলম, আসাদুজ্জামান হারুনার রশীদ, হারুন, ওসি শফিকুল ইসলাম,বেনাপোল পোর্টের উপ পরিচালক রেজাউল করীম, কুষ্টিয়ার ফাহমিদা বন্যা, সমাজসেবা অফিসার জিয়াউর রহমান
মাগুরার রুখসানা শিল্পী, বগুরার এন খানুম , কেশবপুরের দেশ
সেরা সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাসুদুর রহমান, প্রধান শিক্ষক নাজমুল হুদা বাবু, রামনগর সরঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী সহিদুল ইসলাম,প্রধান শিক্ষক হজরত আলী, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবে সভাপতি এস, আর, সাঈদ, সম্পাদক রমেশ দত্ত, রেশমা ইসলাম রেনু, গোলাম কিবরিয়া, ফরিদ মোড়ল, মিলন কুমার দাস, রাকিবুল হাসান বাবু, রফিকুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন,মতিয়ার রহমান সহ আমার গ্রাম,আমার ইউনিয়ান,আমার উপজেলা আমার জেলা আমার বিভাগের অসংখ্য শিক্ষানুরাগী বন্ধু।

কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচন

কেশবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর দুর্দিনের সাবেক সাধারন সম্পাদক বর্তমান যশোর জেলা আওয়ামীলিগ এর মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক,কেশবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সহ সভাপতি,যুদ্ধ কালীন থানা কমান্ডা

র, বীর মুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলাম কে কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চাই।

যিনি কখনো বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর থেকে কোনো কিছু চাইনি যিনি শুধু দিতে জানে কোন কিছু নিতে জানে না,
আমরা কেশবপুর বাসি চাই তিনি কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হোক।                                           আপোষহীন সংগ্রামে নীতি-আদর্শ থাকলে অটল, হবেই হবে জয়; দেশরত্ন শেখ হাসিনার আদর্শিক কর্মী, এটাই গর্বের বড় পরিচয়!!
জয় বাংলা                                                জয় বঙ্গবন্ধু

সংস্থার উপদেষ্টা রিনা মাসুদের সৌজন্যে শীত বস্ত্র বিতরণ।

সংস্থার উপদেষ্ঠা রিনা মাসুদের সৌজন্য শীত বস্ত্র বিতরণ

মোঃ হারুনার রশীদ (বুলবুল)কেশবপুর, যশোর।
পরিচালক,,দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থা, কেশবপুর।
সভাপতি,,প্রতাপপুর মডেল সরকারি প্রাথঃবিদ্যালয়।
বিশেষ প্রতিনিধি,, ক্রাইম ওয়াচ রিপোর্টস ঢাকা।
সদস্য,,কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাব যশোর।
সহ-সাধারন সম্পাদক,,বাংলাদেশ মানবধিকার কাউন্সিল, কেশবপুর উপজেলা, শাখা।
আজ সকাল ১০টায় প্রতাপপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কক্ষে শীতার্থদের মাঝে দুঃস্থ শিশু শিক্ষা উন্নয়ন সংস্থার উপদেষ্ঠা মন্ডলির সদস্য ঢাকার বন্ধু রিনা মাসুদের পাঠানো কম্বল বিতরণ করা হয়। যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার মহাকবি মাইকেল মধু সুধন দত্তে বাড়ী যাওয়ার পথে কবির নামে রাখা সেই মধু সড়কের পাশে একটি গ্রাম প্রতাপপুর যে গ্রামে অবস্থিত দুইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি দাখিল মাদ্রাসা।
সেই গ্রামের প্রতিষ্ঠান প্রতাপপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে ২০১৩ সালে সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে দেশ বি-দেশের অসংখ্য শিক্ষানুরাগি বন্ধুদের সহযোগীতায় আজ অসহয় মানুষ ওশিশুদের জন্য একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছি আর যার মাধ্যমে সমজের অসহয় মানুষগুলো ও গরীব মেধাবী শিশুদের জন্য পাশে থেকে তাদের সামান্য হলেও  সহযোগী করতে পারায় নিজেকে ধন্য মনে করছি। আজ সেই সকল মহান বন্ধুদের কথা না বললে নয়।
জাপান প্রবাসী আবুল কাশেম সবুজ,আমেরিকা প্রবাসী দেবব্রত প্রতিক, ফিরোজ মাসুদ,ফিরোজ আল মামুন, রানা, ভারতের তাপস দাস,ঢাকার রিনা মাসুদ,মকবুল হোসেন মুকুল, মাগুরার রুখসান শিল্পী,কেশবপুরের দেশ সেরা সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাসুদুর রহমান,  নাজমুল হুদা বাবু, রেশমা ইসলাম রেনু,কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু সাঈদ, সম্পাদক রমেশ দত্ত,
প্রতাপপুর গ্রামের একদল তরুন সমাজ সেবক রাকিবুল হাসান বাবু ,

সোহরাব হোসেন, রফিকুল ইসলাম,এরশাদ আলী, হুমায়ুন কবীর,আমার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য গোলাম কিবরিয়া, ফরিদ মোড়ল, বিদ্যালয়ের সুনাম ধন্য শিক্ষক গন সহ অসংখ্য শিক্ষানুরাগী বন্ধুরা সব সময় আমার পাশে থেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে। আজ আমার এই সম্মান সবই তাদের অবদান।কেশবপুরের সর্ব শ্রেনীর পেশা জীবি শিক্ষানুরাগি মানুষের সহযোগিতা ভালবাসা পেয়ে আসছি। আজ আমি সবার কাছে ঋনি।আমাদের এই সংস্থা প্রথমে যশোর জেলার প্রতিটা প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিটা গ্রামের সকল গরীব মেধাবী শিশুদের নিয়ে কাজ করতে পারবো, পরবর্তিতে বাংলাদেশে সকল জেলায় কাজ করার সুযোগ পাবো।

ইসমাত আরা সাদেক মহোদয়ের সংর্বধনা অনুষ্ঠান

১ নম্বর ত্রিমোহিনী ইউনিয়ন পরিষদ চত্ত্বরে যশোর ৯০ কেশবপুর ৬ আসনে, নৌকা মার্কায় বিজয়ী প্রার্থী,   ইসমাত আরা সাদেক এমপি  মহোদয়ের সংর্বধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ইসমাত আরা সাদেক এমপি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মহোদয়

, উপজেলা আওয়ামীলীগের দলীয় চেয়ারম্যান বৃন্দ, ভাইসচেয়ারম্যান বৃন্দ, উপজেলা  আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ। আরো উপস্থিত ছিলেন, সাবেক ৪ নম্বর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সুযোগ্য সভাপতি ও বর্তমান ১১ নম্বর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক, জনাব মোঃ শাহীদুজ্জামান (শাহীন)

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে নিরাপদ বাংলাদেশ, বলছে বিদেশি গবেষণা

বিশ্ব সন্ত্রাসবাদ সূচকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের চেয়ে অনেক নিচে চলে এসেছে বাংলাদেশ। সন্ত্রাসকবলিত দেশগুলোর মধ্যে আগের বছর ২১তম হলেও এবার ২৫তম অবস্থানে রয়েছে এদেশ। ফলে নিরাপত্তার দিক থেকে বড় দেশগুলোর চেয়েও ভালো অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ।







মোট ১৬৩টি দেশের ওপর গবেষণা করে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস ‘গ্লোবাল টেররিজম ইনডেক্স’ নামে এই সূচক প্রকাশ করেছে।

রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসী তৎপরতা অধিক হওয়ায় প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ২০তম। তুরস্ক, থাইল্যান্ড ও মিসরের অবস্থাও বাংলাদেশের পেছনে। যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি গতবারের তুলনায় অবনতি ঘটেছে। ২০১৬ সালের সূচকে সন্ত্রাসকবলিত দেশের মধ্যে তাদের অবস্থান ছিল ৩২। এবার নয় ধাপ পিছিয়েছে তারা।







দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ ছাড়াও ভুটান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসবাদ পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তালিকায় পাঁচ নম্বরে রয়েছে পাকিস্তান, ভারতের অবস্থান সপ্তম। সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসের ঘটনার কারণে প্রথম অবস্থানে ইরাক। আফগানিস্তান দ্বিতীয়।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ফিলিপাইন ও মিয়ানমারে সন্ত্রাসবাদের কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় ১৩ ধাপ পিছিয়ে ২৪তম অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার।







২০১৭ সালে করা বিবিসির এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, সে দেশে প্রতিবছর গুলিতে এক হাজার ৩০০ শিশু নিহত হয়। দেশটির সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর পাঁচ হাজার ৮০০ শিশু গুলিতে গুরুতর আহত হয়। যেসব শিশু নিহত হচ্ছে তাদের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ দুর্ঘটনাবশত। বাকিগুলো হত্যা বা আত্মহত্যা। তারা এক বছর থেকে ১৭ বছর বয়সী।

আপনি নৌকায় ভোট দিয়ে কি পেয়েছেন?

আপনি নৌকায় ভোট দিয়ে কি পেয়েছেন?

..............জেনে নিন

"উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামীলীগ সরকারের উন্নয়ন ও সাফল্য
"'''''’"""""''''

১| ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ কর্মসুচী।
২| বিনামূল্য বই বিতরন।
৩| সমুদ্র সীমানা বিজয়।
৪| সারাদেশে মডেল মসজিদ নির্মাণ।
৫| সারাদেশে ফ্লাইওভার নির্মাণ।
৬| বিশ্ব অটিজম আন্দোলন নেতৃত্বে বাংলাদেশ।
৭| উন্নয়নশীল দেশে উন্নীতকরন।
৮| ডিজিটাল স্মাটকার্ড প্রদান।
৯| দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রন।
১০| আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
১১| রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দান।
১২| ছিটমহল সমস্যার সমাধন।
১৩| পদ্মা ও দেশের বৃহৎ নদীগুলোতে সেতু নির্মান।
১৪| মেট্রো রেল নির্মান।
১৫| অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্টা।
১৬| কওমী মাদ্রাসা দায়রা হাদীসকে মাষ্টাস মান প্রধান।
১৭| শিক্ষাথীদের উপবৃত্তি প্রধান।
১৮| আরবী বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
১৯| মেডিকেল কলেজ স্থাপন।
২০| কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
২১| টেক্সটাইল কলেজ স্থাপন।
২২| বৃহত্তর সড়কগুলোকে ৪-৬ লেনে উন্নীতকরন।
২৩| সমগ্র দেশকে রেলের আওতায় আনার উদ্যোগ।
২৪| বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপন।
২৬| ইন্টারনেটের সহজ ব্যবহার।
২৭| প্রতিটা ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন।
২৮| খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ
২৯| দারিদ্র বিমোচন।
৩০| গৃহহীনদের জন্য গৃহ নির্মাণ।
৩১| লিগ্যাল এইডে জনগনকে আইনগত সহায়তা।
৩২| বয়স্ক ভাতা প্রদান।
৩৩| বিধবা ভাতা প্রদান।
৩৪| মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রদান।
৩৫| মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান।
৩৬| ডি.জি.ডি কার্ড প্রদান।
৩৭|| ভি.জি.এফ কার্ড প্রদান।
৩৮| জেলেদের খাদ্য সহায়তা।
৩৯| স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা প্রদান।
৪০| জঙ্গী দমন।
৪১| দেশব্যপী কারিগরী শিক্ষা কেন্দ্র স্থাপন।
৪২| গ্রামীন জনপদে সংযোগ রাস্তা।
৪৩| ১০ টাকায় কৃষকদের ব্যাংক একাউন্ট চালু।
৪৪| মাতৃত্বকালীন ছুটি বৃদ্ধি।
৪৫| ও এম.এস কর্মসুচী বাস্তবায়ন।
৪৬| এশিয়ান হাইওয়ে রোড প্রকল্প।
৪৭| শিল্প পার্ক নির্মান।
৪৮| হাতিরঝিল প্রকল্প।
৪৯| ১০ টাকা মূল্যে চাল বিতরন।
৫০| নদী ভাঙন রোধ প্রকল্প।
৫১| নারীর ক্ষমতায়ন।
৫২| শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি।
৫৩| জনশক্তির রপ্তানী বৃদ্ধি।
৫৪| পর্যটন কেন্দ্র স্থাপন।
৫৫| শিশুদের টিকাদান কর্মসূচী।
৫৬| ১১৯ টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন।
৫৭| কর্নফুলি টানেল নির্মাণ।
৫৮| প্রবাসীদের রেমিটেন্স বৃদ্ধি।
৫৯| পায়রা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ।
৬০| উড়াল সেতু নির্মান।
*********************
উন্নয়নের এই তথ্য  সকলে শেয়ার দিন।